জর্জ আর জেনী খুব ভাল বন্ধু। এরা দুই জন দুই শহরে কাজ করে। একজনের ছুটি শনিবার আরেকজনের রবিবার। ফলে দুই জনের এক সাথে দেখা হওয়া খুব দুস্কর।
এবার পহেলা মে তে দুই জনের এক সাথে ছুটি। জর্জ তার গাড়ী নিয়ে জেনীকে আনতে চলে গেল। গাড়ীতে দুইজনের মনে ভালবাসার উদয় হল। যেহেতু মাত্র একদিনের ছুটি তাই তারা ঠিক করল এক মুহূর্তও নষ্ট করা ঠিক হবে না। কিছু অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটানো যাক। কিন্তু গাড়ীটা ছিল খুবই ছোট। দুই জনে মিলে ঠিক করল গাড়ীর নীচের ফাঁকা জায়গায় ঢুকে পড়া যাক। নীচে বেশ জায়গা আছে আর কেউ বিরক্ত ও করবে না। অনেকক্ষণ পর জর্জের খেয়াল হল কে যেন তাকে ডাকছে। লোকটি ছিল ট্রাফিক সার্জেন্ট।
লোকটি বলছে- ভাই আপনি কি করছেন।
জর্জ তার দিকে না তাকিয়েই উত্তর দেয়- গাড়ী ঠিক করছি।
সার্জেন্ট কিছুক্ষণ কি যেন চিন্তা করেন। তারপর গম্ভীর মুখে বলে উঠেন-দুই টা কারণে আমি আপনার কথা বিশ্বাস করতে পারছি না।
প্রথমত গাড়ী ঠিক করতে হলে আপনাকে চিৎ হযে থাকতে হবে। কিন্তু আপনি উপুর হয়ে আছেন।
দ্বিতীয়ত আমি এখানে কোন গাড়ী দেখতে পাচ্ছি না। খুব সম্ভবত আপনাদের গাড়ীটি চুরি হয়ে গেছে।
:p
♠ ♠ ♠ ♠ ♠ ♠


Bangla Jocks.

দবির আর সাবেত অনেক দিন থেকেই এক সাঠে গলফ খেলে, অনেক দিন পরে দবিরের মনে হইল সাবেত আসলে কি কাম করে?
দবিরঃ কাজ কাম কি করেন ভাই?
সাবেতঃ আমি আসলে একজন হিটম্যান, ভাড়ায় কাম করি, প্রতি হিট ১০,০০০ টাকা। মানে প্রতি বুলেট ১০,০০০ টাকা আর আমার বুলেট মিস হয় না। দবির মনে মনে ভাবে আরে শালা! আমি তো এমনই একজন লোক খুজতাছি! এইবার বিবির জান শেষ!
দবিরঃ দোস্ত আমার একটা কাম কইরা দিবা? না না দুইটা!!?
সাবেতঃ আরে তুমি মাল দিবা আর আমি কাম করুম না! দুইটার জন্য ২০,০০০ টাকা লাগবো।
দবিরঃ ঠিক আছে তুমি আমার বিবির মুখের মধ্যে একটা গুলি করবা, শালী খালি আমার লগে চিল্লায়, খালি প্যান প্যান করে। আর এক কুত্তার বাচ্চা আছে ওর বয় ফ্রেন্ড, ওর অই জায়গাতে একটা গুলি করে ঐটা উরায় দিবা, ঐযে মাঠের পাশেই আমার বাসা।
সাবেত তার গলফ ব্যাগ থাইকা টেলিস্কোপিক রেমিংটন পয়েন্ট ২২ রাইফেলটা বাইর কইরা অনেকক্ষন দবিরের বাড়ির দিকে তাক কইরা দেইখা কইল "আমি তোমার পয়সা বাঁচায়া দেই। গূল্লি একটা লাগবো"
:p
♠ ♠ ♠ ♠ ♠ ♠


Bangla Jocks.

মুখোশ পার্টিতে যাবে রোমেল আর তার বউ।রোমেলের বউ শেষ মিনিটে বললো, সে যাবে না, তার মাথা ধরেছে। রোমেল একটা স্পাইডারম্যানের মুখোশ পরে বেরিয়ে গেলো একাই। ঘন্টাখানেক পর রোমেলের বউ যাওয়ার মত পাল্টে একটা মুখোশ পরে নিয়ে পার্টিতে গেলো, একা একা রোমেল কী করে বেড়ায় দেখতে।পার্টিতে গিয়ে সে দেখলো স্পাইডারম্যানের মুখোশের চারপাশে অনেক মহিলা, জমিয়ে আড্ডা মারছে রোমেল। চটে মটে রোমেলের বউও সেই ভিড়ে গিয়ে জুটলো, তারপর এক এক করে মহিলাকে হটিয়ে দিয়ে রোমেলকে দখল করলো সে। নির্জনে রোমেল তার কানে কানে কুপ্রস্তাব দিলো। মনে মনে চটে গিয়ে রাজি হলো রোমেলের বউ। ঘন্টাখানেক আদরসোহাগের পর রোমেলকে পার্টিতে রেখেই বাড়িতে ফিরে এলো সে।গভীর রাতে ক্লান্ত রোমেল বাড়িতে ফিরলো।তার বউ চিবিয়ে চিবিয়ে জানতে চাইলো, পার্টি কেমন হয়েছে। রোমেল বললো, ‘আরে ধ্যুৎ, খুব বোরিং। আমি আর আমার কয়েকজন বন্ধু কোণার ঘরে বসে তাস খেলেছি।’‘তাই? কোন মজা হয়নি পার্টিতে?’‘একদম না। তবে যে ব্যাটাকে আমার মুখোশটা ধার দিয়েছিলাম, ঐ শালা খুব মজা লুটেছে।’
☺ ☺


Bangla Jocks.
*এক বাংলাদেশী মেয়ে এক স্প্যানিশ কে বিয়ে করছে।

কিন্তু সে স্প্যানিশ ভাষা পারে না, তো স্বামীর সাথে সে স্পেন এ চলে গেলো।

স্পেন এ যেয়ে একদিন সে বাজারে মুরগীর পা কিনতে গেলো রোস্ট বানাবে বলে।

দোকানদার কে যেয়ে সে তার স্কার্ট উঠায় তার পা দেখাইলো আর মুরগীর গোস্তের দিকে দেখালো, এতে দোকানী বুঝলো।

একদিন তার কলা কেনার দরকার হলে সে তার স্বামী কে নিয়ে গেলো সাথে।

বলেন তো কেন্?

,

,

,

কেনো? বুঝেন নাই? আরেহ স্বামী টা তো স্প্যানিশ ভাষা জানতো তাই।

কিন্তু "i like the way u think"।

[ কে কে ভাবছিলেন সত্য টাই বইলেন ]
Bangla Jocks.


এক ব্যারাকে , এক সৈনিক বাজি ধরার জন্য বিখ্যাত হয়ে গেল রাতারাতি। কারন তারে কেউ বাজিতে হারাতে পারেনা। তাই দেখে আরেক সৈনিক ব্যরাকের দায়িত্বে থাকা ক্যাপ্টেন কে জানালো ঘটনা। ক্যাপ্টেন কি করবে না বুঝে জানালো তার বস মেজর কে।
সব শুনে মেজর বললো, আচ্ছা, ডাকো তাকে, দেখায় দেই কেমন করে হারাতে হয় বাজিতে। তো সেই বাজিকর সৈনিকের ডাক পড়লো মেজরের চেম্বারে।
বাজিকর সৈনিক মেজরের চেম্বারে ঢুকেই স্যলুট দিয়ে বলে " স্যার আপনার পাইলস আছে।"
মেজরঃ কে বললো পাইলস আছে?
বাজিকর সৈনিকঃ স্যার বাজি ধরেন , না থাকলে।
মেজরঃ ও কে, ৫০০ টাকা বাজি। প্রমান করো।
প্রমান করার জন্য মেজর প্যান্ট খুলে তার পশ্চাদ্দেশ দেখালো, বাজিকর সৈনিক পশ্চদ্দেশের ভিতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে, তারপর বের করে এনে বললো, না স্যার, পাইলস নাই, আমি হেরে গেলাম" মেজর কে ৫০০ টাকা দিয়ে সৈনিক বের হয়ে এল চেম্বার থেকে।
মেজর পরে ফোন করে ক্যাপ্টেন কে বলে-'' কই, ও তো আমার কাছে বাজি তে ৫০০ টাকা হেরে গেল। ''
ক্যাপ্টেনঃ স্যার, ও যাবার আগে আমার সাথে বাজি ধরে গেছে , আপনার পাছায় আঙ্গুল দিতে পারলে ও ৫০,০০০ টাকা জিতবে। এখন তো আমারে সেই টাকা দেয়া লাগবে. স্যার আমি তো শ্যাষ।"
☺ ☺
♣ ♣ ♣ ♣ ♣ ♣


Bangla Jocks.


*এক পরীক্ষায় প্রশ্ন আসলো- কিভাবে একটা পিপড়া কে মারতে হয়্?

প্রশ্ন টা ১৫ মার্ক এর্।

এক ছেলে উত্তর লেখছেঃ প্রথমে চিনির সাথে মরিচের গুড়া মিশায় রেখে দিতে হবে। পিপড়া সেটা খেয়ে পানি খুজবে চারদিকে। পানির বালতি তে যেয়ে পিপড়া টা পড়ে যাবে, তারপর সেটা নিজেকে শুকাতে আগুনের কাছে যাবে, আগুনের কাছে আগে থেকেই একটা বোম্ব রাখা লাগবে। বোম্ব ফুটে পিপড়া আহত হয়ে হসপিটাল এ যাবে, তার মুখে অক্সিজেন মাস্ক দেয়া থাকবে, সেই অক্সিজেন মাস্ক টা খুলে দিলেই পিপড়া টা মরে যাবে।
:p :P

[ ১৫ মার্ক এর জন্য স্টুডেন্ট রা সব ই পারে, টিচার দের উচিত দেখে শুনে প্রশ্ন করা ]




Bangla Jocks.

জোকস নং ৬০১। (18+)
বাচ্চাদের স্কুলের টিচার মিস তানিয়া একদিন ছুটির পর ছোট্ট বল্টুকে দাঁড় করালেন।
‘এক মিনিট দাঁড়াও বল্টু।’ চশমার ওপর দিয়ে চাইলেন তিনি। ‘তোমার হোমওয়র্ক তো খুব খারাপ হচ্ছে ক’দিন ধরে। তোমার কি কোন সমস্যা হচ্ছে?’
ছোট্ট বল্টু মাথা ঝোঁকালো। ‘জ্বি টিচার। আমি প্রেমে পড়েছি।’
মিস তানিয়া মিষ্টি হাসলেন। ‘কার প্রেমে পড়েছো?’
‘আপনার, মিস তানিয়া। আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই।’
‘কিন্তু বল্টু,’ নরম গলায় বললেন মিস তানিয়া, ‘ভেবে দ্যাখো ব্যাপারটা কেমন বোকাটে হবে? নিশ্চয়ই আমি একদিন কাউকে স্বামী হিসেবে চাইবো … কিন্তু আমি তো কোন বাচ্চা চাই না।’
‘ভয় পাবেন না মিস।’ আশ্বাস দিলো বল্টু। ‘সেক্ষেত্রে আমি প্রটেকশন ব্যবহার করবো।




Bangla Jocks.
একদিন সারিকা তাজমহল বেড়াতে গিয়ে দেখতে পেল তাজমহলের বারান্দায় একটা প্রদীপ আর তার পাশে এর জন ছেলে দাড়িয়ে আছে।

সারিকা ছেলেটির কাছে এগিয়ে গেলে ছেলেটি বলল ,আমি এই প্রদীপ থেকে মুক্তি পাওয়া জ্বিন্।বল তুমি কি চাও ?
সারিকা বললো আমাকে এখন ই ২০ কোটি টাকা এনে দাও !
জ্বিনটি বলল ঠিক আছে।কিন্তু এক শর্তে , আমি এই প্রদীপর ভিতরে আটকে থাকায় অনেক দিন আনন্দ ফুর্তি করতে পারিনি।আজকে তোমার সাথে ফুর্তি করতে চাই।
সারিকা রাজি হল। সারারাত ফূর্তি করে সকালে জ্বিনটি সারিকা কে প্রশ্ন করল , তোমার বয়স কত ?
সারিকা উত্তর দিল ; ২৩ বছর্ !
তখন জ্বিনটি বললো ; এই বয়সেও তুমি জ্বিন বিশ্বাস কর

(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({}); (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

0 comments:

Post a Comment

 
Top